কিডনির পাথর অপসারণে হোমিওপ্যাথি
আমাদের শরীরে দু’টি কিডনি থাকে। কিডনি শরীরে রক্তের ফিল্টার হিসেবে কাজ করে। রক্তের দূষিত পদার্থ আলাদা করে প্রস্রাবের সাথে বের করে দেয়। মদ পান, পানি কম পান করা, ঔষধ সেবন বা কোন বদ অভ্যাসের কারণে যদি কিডনি ঠিক ভাবে কাজ না করতে পারে তাহলে দূষিত পদার্থ কিডনিতে জমতে থাকে। পরবর্তীতে দূষিত পদার্থ জমতে জমতে একাধিক পাথরের রূপ নেয়।
কিডনিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ
কিডনিতে পাথর হলে কিডনিতে ব্যথা হতে পারে, প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হতে পারে, জ্বর হতে পারে, সব সময় হালকা ব্যথা অনুভব হতে পারে, প্রস্রাবের সাথে রক্ত যেতে পারে, বমি হতে পারে, প্রস্রাব করার পর মনে হবে ঠিক মত প্রস্রাব হয় না প্রভৃতি লক্ষণ বেশি দেখা যায়।
ক্যান্থারিস (Cantharis)
রোগী অস্থির, পাগলের মত প্রলাপ বকে, সমস্ত শরীর জ্বালাপোড়া, প্রস্রাবের সাথে রক্ত যায় এবং কিডনিতে ব্যথা হলে ক্যান্থারিস ৩০ শক্তি দৈনিক ৫ ফুটা তিনবার সেবন করতে হবে।
ট্যাবেকাম (Tabacum)
রোগী দুর্বল, পাগলের মত প্রলাপ বকে, শরীর ঠান্ডা, পেট গরম থাকে, মাথা ব্যথা, বমি হয়, অনেক ঘাম হয় এবং বাম কিডনিতে ব্যথা হলে ট্যাবেকাম ৩০ শক্তি উপকারী।